"সত্যে, সাম্যে, একতায়"

আবরার ফাহাদ হত্যাকান্ডে আজীবন বহিষ্কৃত বিটুর ক্লাসে প্রত্যাবর্তন






আবরার ফাহাদ হত্যার ঘটনায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়(বুয়েট) থেকে আজীবন বহিষ্কৃত মোঃ আশিকুল ইসলাম(বিটু) ক্লাসে ফিরেছে। বিগত ২২ মে,২০২১ তাকে কেমিকৌশল'১৭ ব্যাচের একটি কোর্সের অনলাইন ক্লাসে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়। পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট কোর্স শিক্ষকদের সাথে যোগাযোগ করে জানা যায় কোর্টের স্টে অর্ডার নিয়ে ডিপার্টমেন্ট অফিসে যোগাযোগ করে লেভেল-৩ টার্ম-১ এর অন্তত চারটি কোর্সে রেজিষ্ট্রেশন করেছে এবং একাডেমিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। বিষয়টি নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।


হিংস্র ছাত্ররাজনীতির বলি হয়ে নিজেরই হলে কিছু মানুষরূপী জানোয়ারের নির্যাতনে বুয়েট ইইই'১৭ ব্যাচের আবরার ফাহাদ নিহত হন গত ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর। এর প্রতিবাদে তীব্র আন্দোলন শুরু করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ এবং জড়িতদের আজীবন বহিষ্কারসহ বেশকিছু দাবী বুয়েট অথরিটির কাছে তুলে ধরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। দ্রুত বহিষ্কারাদেশের দাবিতে বুয়েট কর্তৃপক্ষের সাথে একাধিকবার আলোচনায় বসলেও কর্তৃপক্ষ আরও সময় চাচ্ছিলো সঠিক তদন্তের স্বার্থে। কেননা তদন্তে ফাঁকফোকর থাকলে শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী কোর্ট থেকে স্টে অর্ডার নিয়ে ফেরত আসতে পারে। কর্তৃপক্ষের যুক্তি মেনে নেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। বুয়েট আলাদা তদন্ত কমিটি গঠন করে এবং তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে ২১ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে, আবরার ফাহাদ হত্যার প্রায় দেড়মাস পরে ২৬ জনকে আজীবন বহিষ্কার করে নোটিশ দেয় বুয়েট। যাতে স্পষ্ট ভাবেই উল্লেখ ছিলো মোঃ আশিকুল ইসলাম(বিটু, ১৬০২০১৬) এর নাম। কিন্তু এতোকিছুর পরেও স্টে অর্ডার নিয়ে ক্লাসে ফিরেছে বিটু।


আবরার ফাহাদ হত্যার পরে ৭ অক্টোবর সেদিন রাতের ভিডিও ফুটেজ শিক্ষার্থীরা সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উদ্ধার করে। যাতে ৭ অক্টোবর রাত ১২ টা ২৩ এ বিটুকে রুম নাম্বার ২০১১ তে ঢুকতে এবং ১২ টা ৩০ এ একই রুম থেকে বের হতে দেখা যায়। বিটু ঘটনার পরে নিজ গ্রামের বাড়িতে চলে যায়। এরপর ৮ অক্টোবর এক নিউজ মিডিয়ার সাক্ষাৎকারে সে ঘটনার দিনের বিবরণ দেয়। আবরার ফাহাদকে ডেকে আনার আগে থেকেই বিটু রুম ২০১১ তে অবস্থান করছিলো। তার ভাষ্যে, “ওই রুমে আমি ঢুকছিলাম দুপুর দুইটার দিকে, দুইটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত পড়াশোনা করে আমি ডিপার্টমেন্টের কাজে বাইরে যাই। সোয়া সাতটার দিকে আমি আবার ওই রুমে যাই”। বিটুর দাবি সে এর কিছুই আগে থেকে জানতো না। তানভীর, মুনিরের রুমে আসে, সোয়া আটটায় মুনিরের ফোন দিয়ে জেমি এবং তানিমকে দিয়ে আবরারকে এবং তার ফোন ও ল্যাপটপ নিয়ে আসার নির্দেশ দেওয়ার বর্ণনা দেয় বিটু। অতঃপর ডেকে আনার পরে আবরার ফাহাদের ফোন ল্যাপটপ সার্চের সময়ও বিটু সেখানে অবস্থান করছিলো। বিটুর ভাষ্যমতে, “একজন ল্যাপটপ দেখে আর দুইজন ফোন দেখতেসিলো। ও কোথায় লাইক দেয় বা কোথায় কমেন্ট করে এসব জিজ্ঞেস করতেসিলো।” এই পুরো সময় সে ওই রুমেই পড়াশোনা করছিলো এবং সাড়ে আটটার কিছু পরে পড়ার পরিবেশ পাবে না ভেবে অন্য ছোটোভাইয়ের ফোনে সে রুম থেকে চলে যায়। এরপর সে আবার রুমে ফিরে রাত ১২টা ২৩ এ। তখন নির্যাতনে আহত আবরার ফাহাদ পড়ে আছে নিচে। সকাল, তানভীর এদেরকে দেখে সে। সেখানে তখন আবরার ফাহাদের কিছু ব্যাচমেটও ছিলো। বিটুর ভাষ্যমতে, “আমি সকালকে প্রশ্ন করলাম যে এরকম কিভাবে হলো। কে মারসে এরকম। মুনির উত্তর দিলো যে অনিক ভাই বেশি মারসে আরকি। তখন আমি বুঝতে পারলাম যে এখানে আমার বেশিক্ষণ থাকা সেইফ না।” আবরার ফাহাদ তখনও জীবিত এবং হাসপাতালে নিলে বাঁচানো সম্ভব অবস্থায় ছিলো। এ অবস্থাতেই বিটু দ্রুত তার রুমে চলে যায়। বিটুর বর্ণনায়, “হলের এরকম হয়, হলে এরকম মাঝে মাঝে হয়”।


বিটু নিজেকে নিদোর্ষ দাবি করলেও পেছনের ঘটনা বিশ্লেষণ করলে উঠে আসে ভিন্ন চিত্র। আবরার ফাহাদ ছিলো বুয়েটে বিরাজমান নষ্ট ছাত্ররাজনীতির ক্ষমতা প্রদর্শনের বলি। আর বিটু সেই বুয়েট ছাত্রলীগেরই সহ-সম্পাদক। শুধু তাই নয়, বিটুর বর্ণনাতেই উঠে আসে হত্যার ঘটনাতে জড়িতরা তখন বুয়েট ছাত্রলীগের পদধারী ছিলো। ওই রুমের কেমিকৌশল তৃতীয় বর্ষের মুজতবা রাফিদ ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক, ইফতি মোশাররফ সকাল উপ-সমাজসেবা সম্পাদক, অমিত সাহা উপ আইন সম্পাদক। আর যেই মেসেঞ্জার গ্রুপে খুনের আগে এটা নিয়ে আলোচনা হয় সেখানেও ছিলো বিটু। অন্যতম আসামী অমিত সাহা বেশিরভাগ সময় সশরীরে হত্যা করার স্থানে অবস্থান না করলেও ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে দেখা যায় সরাসরি আবরার ফাহাদকে খুঁজে মেরে হল থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ দিচ্ছে সে, তারই রুমে নিয়ে এসে নির্যাতন করা হয় ফাহাদকে। এভাবেই ঘটনাস্থলে উপস্থিতি কম থাকলেও তদন্ত সাপেক্ষে চার্জশীটে অমিত সাহার নাম উঠে আসে। একইভাবে সিসিটিভি ফুটেজে মোর্শেদ উজ জামান জিশান এর স্বল্প সময়ের উপস্থিতি দেখা গেলেও তদন্তে তার পরোক্ষ সম্পৃক্ততা উঠে আসায় তার নামও চার্জশীটে অন্তর্ভুক্ত হয়। অন্যদিকে ছাত্রলীগের পদধারী সদস্য হিসেবে এবং ঘটনারদিন সারাদিন খুনিদের সাথে অবস্থান করা সত্ত্বেও কুখ্যাত র‍্যাগার বিটুর নাম রহস্যজনকভাবে চার্জশিট থেকে বাদ যায়। তার নিজের বর্ণনামতেই তখন চাইলেই আবরারকে বাঁচানো যেতো। কেননা রাত সাড়ে বারটার যখন সে রুম ২০১১ তে যায়, ফাহাদ তখনও জীবিত। কিন্তু সে এটা দেখার পরেও নিজ রুমে চলে যায় কিছু না করেই।



বিটু হয়তো সেদিন হত্যায় সরাসরি অংশ না নিয়ে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে চলেছে। কিন্তু সে যে ত্রাস শেরে বাংলা হল জুড়ে সৃষ্টি করে রেখেছিলো তা কারো অজানা নয়। আবরার ফাহাদ হত্যার পরে উঠে আসতে থাকে বুয়েটে বিরাজমান র‍্যাগিং আর অপরাজনীতির ইতিহাস। আবরার শাহরিয়ার এর ঘটনা এর উদাহরণ। ২০১৮ এর ডিসেম্বরে বুয়েটের দেয়ালে করা একটি দেয়ালচিত্রে ধর্ম অবমাননা হয় কিনা প্রশ্ন তোলায় আবরার ফাহাদের মতো অনুরূপ অবস্থা তার সাথেও ঘটে। এক রাতে মিটিংয়ের কথা বলে ডেকে নিয়ে রিমান্ড এর মতো জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাকে। রবিন, অনিক, রাফিদ, সকাল(আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার প্রধান আসামী) একপর্যায়ে তাকে বেধড়ক মার শুরু করে। এই পুরো নির্যাতনের মূল হোতা হিসেবে শাহরিয়ার অনিক, বিটু আর ফারহানের নাম বলে। বিটু আর ফারহান একটু পর পর অনবরত তার নগ্ন পিঠে বেল্ট দিয়ে মারছিলো। অনিকের প্রতিটা চড়ে শাহরিয়ার খাটে দাঁড়ানো থেকে মাটিতে পড়ে যায়। তীব্র ব্যথায় মুখ থেকে তখন তার কোনো শব্দ বের হচ্ছিলো না। অনিক তার চোখে জলন্ত সিগারেটও চেপে ধরেছিলো। মরমর অবস্থা হয়ে গিয়েছিলো শাহরিয়ারের। তখন তাকে বলা হচ্ছিলো, সে ভান করছে! রাত সাড়ে চারটায় তীব্র নির্যাতন শেষে ছাড়া পায় শাহরিয়ার। নির্যাতনের মাত্রা এতই বেশি ছিলো যে তার অভিযোগ অনুযায়ী, “০৭.১০.১৯ তারিখে সিড়ির নিচে আবরার ফাহাদের লাশ রাখা ছিল, কিন্তু সেই লাশটি আমি,আবরার শাহরিয়ার এর হতে পারত। আবরারের খুনিদের হাতে একইভাবে নির্যাতনের শিকার আমি।”


এছাড়াও ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে বিভিন্ন মিটিং মিছিলে যোগ দিতে বাধ্য করা এবং মিছিলে না গেলে রাতের বেলা নির্যাতনের মাধ্যমে শেরে বাংলা ছাত্রাবাসকে অনিরাপদ করে তুলেছিলো এই অপরাধীরা। এরকমই এক সমাবেশের পর যারা যোগ দেয়নি তাদেরকে মাঝরাতে হলের ছাদে তুলে অসহ্য নির্যাতন করা হয়। একজন আবাসিক ছাত্রের ভাষ্যমতে,”ঐ রাতে যারাই ছাদে ছিল সবাই বিটুর অমানষিক চেহারা দেখেছে !!! স্টাম্প দিয়ে মেরে হাপিয়ে ওঠা এক ব্যাপার আর ওর একেকটা থাপ্পর যারা খেয়েছে ওইদিন তারা বুঝেছে !! আমি আমার এক বন্ধুকে ওর থাপ্পর খেয়ে ভারসাম্য হারাইতে দেখেছি। শেষের দিকে ও যার যার দিকে তেড়ে গিয়েছে ১৬ এর কয়েকজন মিলে ওকে আটকাইছে।” সেই রাতেই আবরার ফাহাদ হত্যার অন্যতম আসামী অমিত সাহা স্ট্যাম্প দিয়ে বাড়ি দিয়ে ভেঙে দেয় ১৭ ব্যাচের একজন শিক্ষার্থীর হাত।



ব্যক্তিবিশেষকে টার্গেট করে তীব্র নির্যাতন ছাড়াও এই বিটুদের কারণে শেরেবাংলা হলের প্রতিটি শিক্ষার্থী একধরনের ট্রমায় থাকতো। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী জানায়, সালাম না দেওয়া আর ফেসবুকে রিলেশনশিপ স্টাটাস দেওয়ার তাকে অসংখ্য থাপ্পড় খেতে হয় এবং অশ্লিল অঙ্গভঙ্গি প্রদর্শনে বাধ্য করা হয়। পরবর্তীতে ছাদে নিয়ে ক্রমাগত থাপ্পড়ে কান ফেটে যায় তার। ঘটনায় আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় অভিযুক্তদের সাথে বিটুও জড়িত ছিলো। ২০১৮ এরই ডিসেম্বর মাসে মাহমুদ উল্লাহকে ছাদে ডেকে নিয়ে নির্যাতন করে এই হত্যাকারীরা। সেদিন রাতে বিটু নির্যাতনের এক পর্যায়ে মাহমুদ উল্লাহকে দুই হাত তুলে আকাশের দিকে তাকাতে বলে। এরপর ক্রমাগত পেছনে স্টাম্প দিয়ে বাড়ি দেয়। হাতে বাড়ি দেয় স্টাম্প দিয়ে। মাহমুদ ছেড়ে দিতে বললে তার তলপেটে বিটু এতো জোরে লাথি দেয় যে সে মেঝেতে পড়ে কাতরাতে থাকে। তখন তাকে সে অবস্থায় রুমে রেখে আসা হয়। এছাড়াও হল থেকে মারধোর করে বিভিন্ন ছাত্রকে বের করে দেওয়া, তাদের ফোন বা নগদ অর্থ কেড়ে নেওয়ার মাধ্যমে নিত্যনৈমিত্তিক পাওয়ার প্র‍্যাকটিস করার অসংখ্য বর্ণনা উঠে এসেছে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে।


বুয়েট ছাত্রলীগের দৌরাত্ম্য দুর্বিষহ করে তুলেছিলো সাধারণ শিক্ষার্থীদের জীবন। এরই শেষ পরিণতি ছিলো আবরার ফাহাদের মৃত্যু। ঠান্ডা মাথায় মেধাবী ফাহাদকে হত্যা করেছে হত্যাকারীরা। বিটু হয়তো সেদিন হত্যাযজ্ঞে সরাসরি অংশ নেয় নি। কিন্তু হত্যাকান্ডের শুরু ও শেষে সে উপস্থিত ছিলো। বুয়েট সেসময় তদন্ত বেশ সময় নিয়েই করেছিলো। বুয়েট নিজে কমিটি গঠন করে শেরে বাংলা হলের সবাইকে ডেকে সাক্ষাৎকার নেয় এবং সবার লিখিত বিবরণী তুলে রাখে যাতে আইনের ফাঁক গলে অপরাধী স্টে অর্ডার নিতে না পারে। কিন্তু এরপরও বহিষ্কার হওয়া একজন কুখ্যাত র‍্যাগার এখন অনলাইন কার্যক্রমে অংশ নিয়েছে। সেই সময় বিটুর অত্যাচারের শিকার হওয়া শিক্ষার্থীরা আজও আতঙ্কে কাঁপে।



এই অবস্থায় আবরার ফাহাদ হত্যার একজন সহপরিকল্পনাকারী, এবং তাকে নির্যাতনের সময় উপস্থিত একজন কুখ্যাত র‍্যাগারের সাথে কোনোভাবেই ক্লাস করতে রাজি নয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। ১৭ ব্যাচের একজন শিক্ষার্থী জানান,"এত সহজে বুয়েটের তদন্তে প্রমাণকৃত একজন অপরাধী ফিরে আসতে পারলে আবরার ফাহদের আত্মত্যাগ অর্থহীন হয়ে যায়। এর বিনিময়ে পাওয়া বর্তমান বুয়েটের নিরাপদ পরিবেশ হুমকির মুখে পড়ে। এছাড়াও আশঙ্কা তৈরী হচ্ছে অনুরূপ পন্থা অনুসরণ করে অন্যান্য বহিষ্কারপ্রাপ্ত আসামীরাও ফিরে আসতে পারে বিশ্ববিদ্যালয়ে।"


এ নিয়ে ২৪ মে সকল শিক্ষার্থী মিটিং শেষে বুয়েট অথরিটির কাছে আশিকুল ইসলাম বিটুর কোর্স রেজিষ্ট্রেশন বাতিল এবং আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ড বা র‍্যাগিং এ সম্পৃক্ততার জন্য স্থায়ীভাবে বহিষ্কৃত কেউ যাতে আর একাডেমিক কার্যক্রমে ফিরতে না পারে তা নিশ্চিত করার দাবি জানায়। সেইসাথে সকল ব্যাচ সম্মিলিত সিদ্ধান্তে পৌঁছে কর্তৃপক্ষের কাছে ২৯ মে, ২০২১ এর মধ্যে দাবিগুলো কার্যকর করার আল্টিমেটাম দিয়েছে এবং ব্যর্থ হলে ৩০ মে,২০২১ থেকে একাডেমিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বর্জন করতে বাধ্য হবে বলে জানিয়েছে। শিক্ষার্থীরা একযোগে তাদের অনলাইন ক্লাসের স্টুডেন্ট আইডিতে "No Class Sharing With a Murderer. #JusticeForAbrar " ব্যানার প্রদর্শন করে দাবির সাথে একাত্মতা প্রদর্শন করছে।



মন্তব্য করতে লগিন করুন
লগিন
এখনো কোনো মন্তব্য যুক্ত হয়নি!
সম্পর্কিত
এখন থেকে বুয়েটে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সকল ধরণের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য রক্ষা, শিক্ষার মান … বিস্তারিত


ছাত্রলীগ নির্মমতার শিকার বুয়েটছাত্র আবরার ফাহাদ এর পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

শহীদ আবরার ফাহাদ কেবল বুয়েটিই নয় বরং গোটা বাংলাদেশের জন্য … বিস্তারিত


ফেরি ডিজাইনে বুয়েটের সাফল্যগাঁথা: আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের জয়যাত্রা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ওয়ার্ল্ডওয়াইড ফেরি সেফটি অ্যাসোসিয়েশন (WFSA) বিশ্বজুড়ে নিরাপদ ফেরির … বিস্তারিত


বুয়েটে ফের নিষিদ্ধ হলো লেজুড়ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি

২৮সেপ্টেম্বর, ২০২৪: বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) একাডেমিক কাউন্সিল সম্প্রতি এক … বিস্তারিত


আবারো ক্লাস -পরীক্ষা বয়কটে বুয়েট শিক্ষার্থীরা

রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতায় অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে কর্তৃপক্ষ থেকে আশানুরূপ‌ কোন তৎপরতা … বিস্তারিত